সরওয়ার কামাল মহেশখালীঃ ১৭ই মে
মহেশখালীর সোনাদিয়া উপকূলীয় এলাকায় বন বিভাগের মালিকানাধীন জমিতে গড়ে ওঠা অবৈধ চিংড়ি ঘের উচ্ছেদে অভিযান চালিয়েছে মহেশখালী উপজেলা প্রশাসন। ১৭ই মে দুপুরে মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পরিচালিত এ অভিযানে তিনটি অবৈধ চিংড়ি ঘেরের বাঁধ ও সুইচগেট গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ হেদায়েত উল্ল্যাহ। এ সময় বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ডের মহেশখালী কন্টিনজেন্ট, মহেশখালী থানা পুলিশ এবং বন বিভাগের কর্মকর্তারা যৌথভাবে অংশগ্রহণ করেন। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে অবৈধ দখলদার ও ঘোনাতে কর্মরত শ্রমিকেরা পালিয়ে যায় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
অভিযানকালে ঘোনার নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত একটি গামবোট, একটি মোটরসাইকেল, একটি সোলার প্যানেল এবং বেশ কিছু দা ও নির্মাণ সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি প্রভাবশালী ভূমিদস্যু চক্র বন বিভাগের জমি দখল করে প্যারাবন কেটে চিংড়ি চাষের অবৈধ ঘের তৈরি করছিল। বারবার অভিযোগের পরও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছিল না। বনভূমি রক্ষা ও পরিবেশ সংরক্ষণে প্রশাসন জিরো টলারেন্সে রয়েছে। এ ধরনের অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এই অভিযানে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন পরিবেশ সচেতন মহল। তাদের মতে, প্রশাসন চাইলে সবই সম্ভব।
অভিযানকালে ঘোনার নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত একটি গামবোট, একটি মোটরসাইকেল, একটি সোলার প্যানেল এবং বেশ কিছু দা ও নির্মাণ সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি প্রভাবশালী ভূমিদস্যু চক্র বন বিভাগের জমি দখল করে প্যারাবন কেটে চিংড়ি চাষের অবৈধ ঘের তৈরি করছিল। বারবার অভিযোগের পরও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছিল না। বনভূমি রক্ষা ও পরিবেশ সংরক্ষণে প্রশাসন জিরো টলারেন্সে রয়েছে। এ ধরনের অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এই অভিযানে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন পরিবেশ সচেতন মহল। তাদের মতে, প্রশাসন চাইলে সবই সম্ভব।