র্যাব সূত্র জানায়, শনিবার (২১ মে) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল জানতে পারে কক্সবাজার পৌরসভার ১২ নং ওয়ার্ডের হোটেল সিগ্যালস্থ এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপের উদ্দেশ্য অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অবস্থান করছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে র্যাবের অভিযানিক দল ওই এলাকায় পৌঁছালে র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্দেহভাজন এক ব্যক্তি দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তি মহেশখালীর সোনাদিয়া এলাকার মৃত এখলাচ মিয়ার পুত্র মোঃ একরাম মিয়া (৩৮) সে কুতুবজুম ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড সোনাদিয়া দ্বীপের সাধারণ সদস্য (এমইউপি) বলে জানা যায়।
এসময় আটক একরাম মিয়ার দেহ তল্লাশি করে ০১ টি ওয়ানশুটারগান, ০২ রাউন্ড তাজা কার্তুজ পাওয়া যায় বলে জানায় র্যাব।
র্যাব জানায়, আটক একরাম মিয়ার বিরুদ্ধে ২টি ডাকাতি ও ডাকাতির প্রস্তুতি, ৩টি অস্ত্র আইন, ১টি চাঁদাবাজি, ২টি মারামারি ও শ্লীলতাহানী, এবং ১টি পরিবেশ আইনে মামলা সহ মোট ৯টি মামলা রয়েছে
আটক একরাম মিয়ার বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে তাকে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানায় র্যাব।
এদিকে আটক একরাম মিয়া সম্প্রতি সময়ে সোনাদিয়া দ্বীপের সব চেয়ে বড় মাদকের চালানের সাথে জড়িত রয়েছে বলে স্থানীয় সুত্রে জানা যায়।
গত ৩মাসে মহেশখালীর কুতুবজোমের সোনাদিয়া দ্বীপ ও তাজিয়া কাটা ঘাট দিয়ে প্রচুর পরিমান ইয়াবা চালান খালাস করো মাদক ব্যবসায়িরা।
কুতুবজোমের ইয়াবা সিন্টিকেট বদ মিয়া গংদের সাথে আটক ইউপি সদস্য একরামের গভীর ব্যবসায়ি সম্পক রয়েছে বলে সাধারন মানুষের দাবী।
cbn