জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম ও এর আশেপাশের এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনায় আহতদের মধ্যে প্রায় ৪০ জন ঢাকা মেডিক্যাল করেঝ হাসপাতাল-ঢামেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কেউ কেউ প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে চলে গেছেন।
শুক্রবার (২৬ মার্চ) জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে মুসল্লি-ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে সাংবাদিক, পথচারী, আওয়ামীলীগের অঙ্গ সংগঠনের কর্মী, মুসল্লি, রিকশাচালক রয়েছেন। ইট পাটকেল, লাঠির আঘাত, ছড়াগুলিসহ বিভিন্ন ধরনের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে আহতদের শরীরে।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন— টুটুল (৩৯) দিদার (৪০) আরিফ (৩২), আজিজ (৪০) তারেক (২৫) শাকিল (৪৫) মুরাদ (৩৫), সোহেল (৩০),নজরুল ইসলাম(৪৬) চঞ্চল (৩৪) খায়রুল (৩৬) রিয়াদ (৩৫) আরিফ (৪৫), ইমন (৩২) জীবন(৪০), কলিমুল্লাহ (৩০), মাইদুল (২৯),একাত্তর টিভির সাংবাদিক ইশতিয়াক ইমন (৩০) গাজী মাজারুল (৫০) রুবেল মাতাব্বর (৩১) ইমন খান (৩৮) সোহেল (২৩) লিমন (৩৮),আসাদুল (৩০) নিয়ামুল ইসলাম (২৩) সোহেল (২৯) আনোয়ার হোসেন (৪২) দুলাল হোসেন(৪০) মনির (২৪) অজ্ঞাত পুরুষ (২২) পড়নে পায়জামা পাঞ্জাবি, প্রবীর দাস (৩৭) ডেইলি স্টারের সাংবাদিকসহ ৪০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। আহত হোসেন আহামেদ মিঠুর (৩৪)অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক (ওসি) বাচ্চু মিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বায়তুল মোকাররমে সংঘর্ষের ঘটনায় অর্ধশতাধিক ব্যক্তি ঢামেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেকেই প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। কয়েকজন ভর্তি রয়েছেন তার মধ্যে দুই জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।’